মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সায়রা ও রহমানের আইনজীবী বন্দনা শাহ বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়ে একটি বিবৃতি জারি করেন। রহমান এক্স (পূর্বে টুইটার) এ খবরটি নিশ্চিত করেন। পরে রাতে রহমান ও সায়রার তিন সন্তান খাতিজা, আমিন ও রহিম ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে এই খবরে প্রতিক্রিয়া জানান। ১৯৯৫ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এ আর রহমান ও সায়রা। দেখাশোনা করেই বিয়ে। তবে ৩০ পেরনোর আগেই আলাদা হয়ে গেলেন।
কিছু উদ্বিগ্নতা, কিছু ভীষণ ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির কারণেই তিনি এতবছর পর আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই সময়টা এতটাই কঠিন তাঁর কাছে, যে পথ চলতে চলতে আজ তাঁদের কেউই নিজেদের মধ্যে ভালবাসার ব্রিজ বানিয়ে রাখতে রাজি নয়। যদিও বা গতকাল থেকেই শিল্পীর তরফে কী জানা যায় সেই অপেক্ষায়। আর রহমান নিজের ৩০ বছরের বিবাহিত জীবন পূর্ণ হওয়ার আগেই এই পথ চলা থামার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন।
উল্লেখ্য, রহমান এবং তাঁর স্ত্রী দুজনেই মাঝেমধ্যে এদিক ওদিক ঘুরতেন। তাঁদের একসঙ্গে দেখা যেত। আম্বানি পরিবারের বিয়েতেও তাঁরা এসেছিলেন একসঙ্গে। কিন্তু, জীবনের এতবছর অতিক্রম করে যে এভাবে তাঁরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন, যেন কেউ ভাবতেও পারেননি।